Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নুরালাপুর ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য বাতায়নে স্বাগতম।  জন্ম ও মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে বিনা ফি’তে নিবন্ধন করুন। সর্বজনীন পেনশন স্কীমে অংশগ্রহণ করুন, নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করুন। বসত বাড়ির উপর ধার্যকৃত কর পরিশোধ করে ইউনিয়ন এর উন্নয়নে সহযোগিতা করুন। বাল্য বিবাহ কে না বলুন। যৌতুক একটি সামাজিক ব্যাধি,  যৌতুককে  না বলুন। মাদক সামাজিক অবক্ষয়ের কারন, মাদককে না বলুন। গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান। দেশকে ভালবাসুন, পারষ্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে একটি আদর্শ রাষ্ট্র গড়ে তুলুন ।  


করোনাকালীন সময়ে সরকারের গৃহিত পদক্ষেপ সমূহ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস মহামারীর সময় জনগণের জীবন বাঁচাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন এবং কোভিড-১৯ এর ধাক্কা মোকাবেলায় দেশের বিভিন্ন খাতে ১ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকার প্রায় ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন।
মারাত্মক ভাইরাস মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপগুলো বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছিল কারণ পদক্ষেপগুলো কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে জনগণের জীবন ও জীবিকা রক্ষায় কার্যকর প্রমাণিত হয়েছিল।
অর্থনীতি ও জীবন বাঁচাতে করোনাকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেওয়া পদক্ষেপ সমূহ :
* দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা এবং পাবলিক পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার ।
* অনলাইন, টেলিভিশনের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা।
* করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সাধারণ ছুটি ঘোষণা।
* চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসনসহ করোনা যুদ্ধে ফ্রন্ট লাইন যোদ্ধাদের জন্য পিপিই-মাস্কসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী নিশ্চিত করা।
* টেস্টিং কিট আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে ল্যাব স্থাপনসহ পরীক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা।
* করোনা মোকাবেলার সম্মুখ যোদ্ধাদের জন্য ৫-১০ লাখ টাকার স্বাস্থ্য বীমা এবং এর পাঁচ গুণ জীবন বীমা ঘোষণা।
* ২ হাজার ডাক্তার ও ৬ হাজার ৫৪ জন নার্স নিয়োগ। পরবর্তীতে আরও ৫ হাজার স্বাস্থ্য টেকনোলজিস্ট নিয়োগ দেওয়া হয়।
* স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শের জন্য ৩টি হটলাইন (১৬২৬৩; ৩৩৩ ও ১০৬৫৫) চালু।
* করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভাগ, জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন।
* ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে সংযুক্ত হয়ে জেলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া।
* করোনা পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে চাঙা রাখতে ১৯টি প্যাকেজে ১ লাখ ৩ হাজার ১ শ’ ১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা। যা জিডিপি’র ৩ দশমিক ৭ শতাংশ।
* ভাতা কর্মসূচির আওতা বৃদ্ধি ৮ শ’ ১১ কোটি টাকার, গৃহহীন মানুষের জন্য ঘর তৈরির জন্য ২ হাজার ১ শ’ ৩০ কোটি টাকা।
* ভিজিডি, ভিজিএফ, ১০ টাকায় খাদ্য সহায়তা ও অন্য সহায়তা প্রাপ্ত প্রায় ৭৬ লাখ পরিবার বাদ দিয়ে অবশিষ্ট প্রায় ৫০ লাখ করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে মুজিববর্ষ উপলক্ষে মে/২০২০ মাসে এককালীন ২৫ শ’ টাকা হারে মোট ১২ শ’ ৫০ কোটি টাকা নগদ সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
* স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের ২০১৯ সালের ২ লাখ ৯ হাজার ৬ শ’ ৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে উপবৃত্তি বাবদ ১ শ’ ২ কোটি ৭৪ লাখ ২ হাজার ৬ শ’ টাকা এবং টিউশন ফি বাবদ ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ২০০ টাকা বিতরণ।
* ৫০ লাখ মানুষের জন্য রেশন কার্ড করা আছে যারা ১০ টাকায় চাল পান। নতুন আরও ৫০ লাখ রেশন কার্ড দেওয়ার ব্যবস্থা। এতে প্রায় ৫ কোটি মানুষ উপকৃত হবেন।
* কৃষি মন্ত্রণালয়ের তত্বাবধানে কৃষকদের জন্য আউশ ধানের বীজ ও সার বিনামূল্যে পৌঁছানোর উদ্যোগ।
* কৃষি যান্ত্রিকিকরণে অঞ্চলভেদে উপকরণ ক্রয়ের জন্য ৭০ শতাংশ পর্যন্ত সরকারি ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে।
* ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ। অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের বহিষ্কার করা হয়েছে।
* ২৮ জুন পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে দুই লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ২৪ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা ১ কোটি ৬২ লাখ ৯৫ হাজার ৯ শ’ ৪ এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা সাত কোটি ১৪ লাখ ৮৩ হাজার ৯৫ জন।
* শিশুখাদ্যসহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য নগদ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে প্রায় ১ শ’ ২৩ কোটি টাকা।
* করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে রমজান উপলক্ষে কওমি মাদ্রাসাগুলোতে ১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, মসজিদগুলোর জন্য ১ শ’ ২২ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা অর্থ সহায়তা।
করোন পরিস্থিতিতেও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা মাঝে ২৮ হাজার ৩ শ’ ১৭টি মাতৃভাষার বই বিতরণ।